চকগোপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

Link Copied!

মাহবুবুজ্জামান সেতু,নওগাঁ প্রতিনিধিঃ নওগাঁর মান্দায় চকগোপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন নওগাঁ জেলা শিক্ষা অফিসার মো. লুৎফর রহমান। “ মান্দায় প্রধান শিক্ষককে অপহরণ মামলার আসামী করায় প্রবেশপত্র না দেওয়ার অভিযোগ” এবং “নন এমপিও স্কুলের নামে পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন প্রধান শিক্ষক” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে তদন্তের নির্দেশ দেন তিনি।
চকগোপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইদ্রিস আলী তার নিজ বিদ্যালয়ের ১৩ জন শিক্ষার্থীকে না জানিয়ে নন এমপিওভুক্ত ‘চকচম্পক ছোট বালিকা বিদ্যালয়’ নামের একটি ননএমপিও স্কুলের নামে এবারে ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। এঘটনায় ওই প্রধান শিক্ষকের ওপর ক্ষিপ্ত শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, ননএমপিও ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর কোটা পূরণ করতে এই অনিয়ম করছেন ওই দুই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক।
জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, বিষয়টি একাধিক জাতীয়,স্থানীয় পত্রিকা এবং বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদটি প্রকাশের পর তদন্তের নির্দেশ দেন জেলা শিক্ষা অফিসার। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখকে ওই দুই প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে ওই চিঠিতে।
তদন্তের চিঠি প্রাপ্তির সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ বলেন, গতকাল সোমবার জেলা শিক্ষা অফিসার স্যারের পাঠানো চিঠি পেয়ে আজ (মঙ্গলবার) ওই দুই প্রতিষ্ঠান প্রধানকে তদন্তের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হবে বলেও জানান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ।
এবিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার মো. লুৎফর রহমান বলেন, বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ দেখার পর এবং লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। এছাড়াও চকগোপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একজন অভিভাবক গতকাল সোমবার তার মেয়েকে ফরম পূরণ করেও প্রবেশপত্র না দেওয়ার বিষয়ে আমার দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর সত্যতা পেলে ওই দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
চকগোপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইদ্রিস আলী তার নিজ বিদ্যালয়ের ১৩ জন শিক্ষার্থীকে না জানিয়ে নন এমপিওভুক্ত ‘চকচম্পক ছোট বালিকা বিদ্যালয়’ নামের একটি ননএমপিও স্কুলের নামে এবারে ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। এঘটনায় ওই প্রধান শিক্ষকের ওপর ক্ষিপ্ত শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, ননএমপিও ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর কোটা পূরণ করতে এই অনিয়ম করছেন ওই দুই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক।
জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, বিষয়টি একাধিক জাতীয়,স্থানীয় পত্রিকা এবং বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদটি প্রকাশের পর তদন্তের নির্দেশ দেন জেলা শিক্ষা অফিসার। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখকে ওই দুই প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে ওই চিঠিতে।
তদন্তের চিঠি প্রাপ্তির সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ বলেন, গতকাল সোমবার জেলা শিক্ষা অফিসার স্যারের পাঠানো চিঠি পেয়ে আজ (মঙ্গলবার) ওই দুই প্রতিষ্ঠান প্রধানকে তদন্তের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হবে বলেও জানান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ।
এবিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার মো. লুৎফর রহমান বলেন, বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ দেখার পর এবং লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। এছাড়াও চকগোপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একজন অভিভাবক গতকাল সোমবার তার মেয়েকে ফরম পূরণ করেও প্রবেশপত্র না দেওয়ার বিষয়ে আমার দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর সত্যতা পেলে ওই দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।