ভাইস চেয়ারম্যানের কারণে হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তিতে


চাঁদপুর জেলা কচুয়া উপজেলা হোসেনপুর বাজার থেকে ছেড়ে যায় দৈনিক সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে সুরমা গাড়ি এতে উপকার হয় হাজার হাজার মানুষের, সাথে ৪০০ শ শ্রমিক তাদের পরিবার চলে এই গাড়িতে কাজ করে কিন্তু হঠাৎ পূর্বের ঘোষণা ছাড়া ০৭/০৯/২০২২/ সেপ্টেম্বর রোজ বুধবার সকাল থেকে গাড়ি বন্ধ করে দেয় মালিক সমিতি, কারণ জানতে চাই আমরা এই রোডের রানিং কমিটির সভাপতি সালাম সওদাগরের কাছে, তিনি আশ্রয় প্রতিদিনকে মুঠোফোনে বলেন কচুয়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম তার কারণেই ভোগান্তিতে আছে হাজার হাজার মানুষ, তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন এই রোডে গাড়ি চলে আজ এত বছর কেউ কোনদিন চাঁদা বা আমাদেরকে হুমকি-ধমকি দেয় নাই? কিন্তু কচুয়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম আমাদেরকে হুমকি-ধমকি দেওয়াতে আজ গাড়ি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হই আমরা, তিনি আরো বলেন আমাদের এই রোডসহ বাংলাদেশের সব রোডে. একটা নিয়ম আছে নিয়ম মাফিক গাড়ি চলাচল করে সব রোডে মালিক সমিতি আছে, সবাই রুল মেনে চলে কিন্তু আমাদের এই রোডে আমাদের গাড়ি ছাড়া অন্য গাড়ি ঢুকতে গেলে কিছু নিয়ম-কানুন আছে এইগুলা গাড়ির মালিক মেনে তারপর গাড়ি রোডে দেয়, এ সময় তিনি আরো বলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমাদেরকে প্রথমে একটা গাড়ি দেয়, রোডে চলার জন্য আমরা সেটা মেনে নেই, কারণ উনি একজন সম্মানিত মানুষ পরে আবার আমাদেরকে আরো একটা গাড়ি দিতে চাইলে কিছু কথা হয় উনার সাথে, কিন্তু উনি মানবে না, এ সময় মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এই রোডের প্রতিষ্ঠাতা আবুল হোসেন সওদাগর বলেন, সেই কারণে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান,এর লোকেরা আমাদের কচুয়া কাউন্টারে টাকা-পয়সা নিয়ে যায় তার লোকজন আমাদের গাড়ির ব্যাটারী খুলে নিয়ে যায় এ সময় আমাদের কাউন্টারের লোকের ওপর হামলা চালায়, এই রোডের প্রতিষ্ঠাতা আবুল হোসেন আর বলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, আমার মা বাবা কে নিয়ে টানা ৩০ মিনিট ফোনে গালাগালি করেন,তিনি আর বলেন আমি আজ ৪০ বছর এই রোডে গাড়ির ব্যবসা করি কেউ গালি দিতে পারেনাই কিন্তু, আজ আমার মা বাবা কে নিয়ে গালি শুনতে হলো, আমার মরা মাকে গালি দিলো তারপরে আমার, নিজের গাড়ি বন্ধ করে দেই আমাদের গাড়ি বন্ধ করার কারণে, অন্য মালিকরা তাদের গাড়ি গুলো বন্ধ করে দেয়, এই ঘটনার সঠিক বিচার না হলে আমরা এই রোডে গাড়ি ছাড়বো না, এটা বলে ফোন রেখে দেয়, পরে আমরা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম কে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই বার বার চেষ্টা করেও লাভ হয় নাই।