উন্নয়নের আরেক নাম পাটাভোগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুন খান


মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার পাটাভোগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুন খান। তিনি ৫ অক্টোবর ১৯৮৫ সালের পাটাভোগ ইউনিয়নের মাশুরগাঁও গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবার জন্মগ্রহণ করেন।তার বাবার নাম আঃ লতিফ খান।তাহারা ৩ ভাই ও ৬ বোন।তিনি ২ পুত্র সন্তানের বাবা৷
তিনি স্কুল জীবন থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি বর্তমান শ্রীনগর উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পাটাভোগ ইউনিয়ন নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান।
তার অনেক আশা ছিল তিনি বড় হয়ে মানুষের পাশে থেকে সেবা করবে। চেয়ারম্যানে হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত পাটাভোগ ইউনিয়ন প্রায় ৩০টি সড়কের কাজ সম্পন্ন করেছে। বিশেষ করে মাশুরগাঁও ফেরিঘাটে যে নতুন সড়কটি কাজ সম্পন্ন করেছে তা অন্যতম। এই বিকল্প সড়ক হওয়ার কারনে স্কুল অ্যান্ড কলেজ পড়ুয়া ছাএ ছাএীরা দুঘটনার হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে। এই বিকল্প সড়ক হওয়ার আগে প্রধান সড়ক দিয়ে রাস্তা পাড়াপাড় হওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় কারনে অনেক মায়ের বুক খালি হয়েছে। স্হানীয় লোকজন জানায় যে, এখান দিয়ে প্রতিদিন প্রায় স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী সহ প্রায় ৪ হাজার লোকজন যাতায়াত করে থাকে। হাইওয়ে ব্রিজের নিচ দিয়ে রাস্তা হওয়ার কারনে আমরা ইউনিয়ন বাসী খুব খুশি। কোন চেয়ারম্যান সময় এত উন্নয়ন মূলক কাজ হয়নি।
মুন খানের কাছে এলাকার জনগন যে কোন কাজের জন্য গেলে তিনি যেভাবে হক সহজ সমাধান দিয়ে থাকে। স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মাদ্রাসা, কবরস্থান সকল প্রকার উন্নয়ন মূলক কাজ করতে আনন্দ পায়। সপ্তাহের প্রতিদিনই তিনি ইউনিয়ন পরিষদে জনগণকে সেবা দিয়ে থাকে। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করেন তিনি। ইউনিয়নে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা, ন্যায্য মূল্যে চাউল বিতরণ ইত্যাদি সুবিধা তিনি যাচাই বাচাই করে দিয়ে থাকে।বাল্য বিবাহ সম্পর্কে তিনি সব সময় সচেতন।
এই বছর তিনি নির্বাচনের একবছর প্রতি অনুষ্ঠান করেন ৪০ টি মাদ্রাসার ছাত্র ছাত্রীদের কোরআন, ইসলামী গজল, হামদ ও নাত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে। পাটাভোগ ইউনিয়ন সর্ব স্তরে মানুষের মুখে একই কথা উন্নয়নের আরেকনাম পাটাভগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুন খান।